Sunday, December 19, 2010
Friday, December 17, 2010
এস, সমবেত হই আমরা
এমন দু:সময় আমরা অতিবাহিত করছি যে, কোন ব্যাপারেই আমরা একমত হতে পারি না। একমত হওয়াতো দূরের কথা নিজেরাই বুঝতে পারিনা কোন মতটা আমাদের প্রকাশ করা উচিত। সকাল বেলাতে যে মতের স্বীকারোক্তির জন্য আমরা হই পাগল, বিকাল বেলাতেই নিজের স্বার্থসিদ্ধির জন্য হয় সেই মতেরই প্রতিপক্ষ। আমরা আজ প্রতিযোগিতায় মত্ত হয়ে আছি, নিজেরা কত ভালো এটাই প্রমান করবার জন্য। সাধারণত দু'ভাবে আমরা নিজেকে ভালো প্রমান করতে পারি; এক। নিজে ভালো কিছু করে আর দুই হল প্রতিযোগীকে আরো নীচে নামিয়ে। নিজেকে জয়ী করবার জন্য আমাদের পছন্দ দ্বিতীয়টি। সত্যিই পরিতাপের বিষয় আমাদের মায়ের জন্য। সেতো স্বপ্নেও এরকমটি একবারের জন্যও ভাবেনি, কেউই নিজের জন্য খারাপটি ভেবে রাখে না। ভাগের মা গঙ্গা পায় না, আমাদের মায়েরও সে রকমেরই বিষয়।ত্রিশ লক্ষ সন্তানহারা মা আজ নির্বিকার তার বেঁচে থাকা সন্তানদের কার্যকলাপ দেখে। তার সন্তানেরা আজ দ্বিধাবিভক্ত। এই মায়ের সোনায়সোহাগা সংসার দেখে কে না হিংসা করেছে; আর আজ কিনা সবাই করতে চায় তাকে অবজ্ঞা অবহেলা। সেই যে শুরু দ্বিজাতি তত্ত্ব দিয়ে, তার পর শুধুই ভাগ আর ভাগ; কত ছোট ভাগ করা যায় সেটারই পাল্লা। মায়ের সন্তানেরা আজ এতটাই বিভাজিত কোন কিছুতেই আজ আর ঐক্যমত নামক শব্দের কোন ছায়া নেই। রাজাকার-মুক্তিযোদ্ধা, ভারত-পাকিস্তান, আওয়ামীলীগ-বিএনপি, সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়-প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়, নারী স্বাধীনতা-পুরুষ প্রাধান্যতা,ধর্মহীনতা-ধর্মনিরেপেক্ষতা এরকমেই হাজারো ইস্যুতে সন্তানেরা আজ বিভক্ত। তারা নিজেরা সামান্য কিছু করার থেকে অন্যর সামান্য প্রচেষ্টার মধ্যে অসামান্য ত্রুটি খুঁজতে সময় ব্যায় করেন। টেলিভিশনের পর্দা জুড়ে আজ টকশো মায়ের সন্তানদের বিনোদন টুকুও কেড়ে নিছে বিভাজনের কড়াল গ্রাসের মাঝখানে।
মায়ের ত্রিশ লক্ষ সন্তানের আত্মা কতটা শান্তিতে আছেন, মা শুধুই এটাই হয়ত ভাবে। আর প্রতীক্ষা করে আরো একটি রেঁনেসার। মা কখন অশা ছাড়ে না; মা জানে সাত কোটি সন্তানের মধ্যে যদি ত্রিশ লক্ষ সন্তানের আত্মা মায়ের পায়ে সমর্পন করতে পারে; ষোল কোটির মধ্যে নিশ্চয় কম হবে না, বেশীয় হবে। মা শুধু জানে না, তার সন্তানেরা এখন আধুনিক হয়েছে!দু:খিনী মায়ের জন্য কিছু করার থেকে বরং যারা করেছে সেই করাটার মান যাচাই বাছাই করতে তাদের বেশী ভালো লাগে। তাদের এই বিশ্বাসটি নেই যে তাদের নিজেরও কিছু করার আছে।
৭১ এর সেই দু:সময়ে, পাক বাহিনী সবাইকে হত্যা করলেও তাদের প্রধান পছন্দ ছিল এদেশের যুব সম্প্রদায়। কারণ তারা যে কোন কিছু ঘটাতে পারে এটাই ছিল তাদের আতংক। সেটা মিথ্যা প্রমানিত হয়নি। তারাই ছিনিয়ে এনেছে স্বাধীনতা, স্বাধীনতা আনেনি কোন বিশেষ ব্যাক্তি বা সম্প্রদায়। আর এটা কারোর পৈতৃক সম্পত্তিও হতে পারে না। আজ আমাদের মাকে তার এই মূমুর্ষ অবস্থা থেকে সুস্থ করতে হলে এগিয়ে আসতে হবে তাদের কেই। ঐক্যমত হতে হবে মাকে বাঁচানোর জন্য। দেশপ্রেম আর মানবধর্মই পারে আমাদের জাতীয়তাটাকে সমুন্নত রাখতে। আমাদেরকেই আনয়ণ করতে হবে আমাদের রেঁনেসাকে। তরুন,আর কতদিন আমরা মাকে কষ্ট দেব?
মায়ের ত্রিশ লক্ষ সন্তানের আত্মা কতটা শান্তিতে আছেন, মা শুধুই এটাই হয়ত ভাবে। আর প্রতীক্ষা করে আরো একটি রেঁনেসার। মা কখন অশা ছাড়ে না; মা জানে সাত কোটি সন্তানের মধ্যে যদি ত্রিশ লক্ষ সন্তানের আত্মা মায়ের পায়ে সমর্পন করতে পারে; ষোল কোটির মধ্যে নিশ্চয় কম হবে না, বেশীয় হবে। মা শুধু জানে না, তার সন্তানেরা এখন আধুনিক হয়েছে!দু:খিনী মায়ের জন্য কিছু করার থেকে বরং যারা করেছে সেই করাটার মান যাচাই বাছাই করতে তাদের বেশী ভালো লাগে। তাদের এই বিশ্বাসটি নেই যে তাদের নিজেরও কিছু করার আছে।
৭১ এর সেই দু:সময়ে, পাক বাহিনী সবাইকে হত্যা করলেও তাদের প্রধান পছন্দ ছিল এদেশের যুব সম্প্রদায়। কারণ তারা যে কোন কিছু ঘটাতে পারে এটাই ছিল তাদের আতংক। সেটা মিথ্যা প্রমানিত হয়নি। তারাই ছিনিয়ে এনেছে স্বাধীনতা, স্বাধীনতা আনেনি কোন বিশেষ ব্যাক্তি বা সম্প্রদায়। আর এটা কারোর পৈতৃক সম্পত্তিও হতে পারে না। আজ আমাদের মাকে তার এই মূমুর্ষ অবস্থা থেকে সুস্থ করতে হলে এগিয়ে আসতে হবে তাদের কেই। ঐক্যমত হতে হবে মাকে বাঁচানোর জন্য। দেশপ্রেম আর মানবধর্মই পারে আমাদের জাতীয়তাটাকে সমুন্নত রাখতে। আমাদেরকেই আনয়ণ করতে হবে আমাদের রেঁনেসাকে। তরুন,আর কতদিন আমরা মাকে কষ্ট দেব?
Saturday, December 11, 2010
পল অ্যাসাঞ্জ: যে সবাইকে ভাবায়
পল অ্যাসাঞ্জ সম্ভবত দুনিয়ার প্রথম কোন রেপিষ্ট যাকে ধরবার জন্য ইন্টারপোল ব্যতিব্যস্ত হয়ে পড়েছিল। যারা বিষয়টি জানেন না তারা হয়ত ভাবতে পারেন সেকি কোন সাইকো সিরিয়াল রেপিস্ট নাকী এমন বড় কাউকে সে ব্যবহার করেছে তার গোপন ইচ্ছা চরিতার্থ করবার জন্য। আপনারা একদম যে ভুল তা কিন্তু নয়। আসলেই সে বিবস্র করে দিয়েছে ‘স্ট্যাচু অফ লিবার্টি’কে যা কিনা আমেরিকার অহংকার। শুধু কি তাই আরো কতজনের প্রতি সে তার লোলুপ দৃষ্টি ফেলেছে, সেজন্যই বিশ্বজুড়ে রেড এলার্ট চালু হয়েছিল তাকে যে কোন ভাবে হোক বেশী কিছু করবার আগে ধরবার জন্য।
তিনি ধরা দিয়েছেন। তার যদি এখানেই সমাপ্তি হয়, তারপরেও সেটা ভালো। পৃথিবীর সব রথিমহারথিরা অন্তত কিছু দিনের জন্য হলেও তাদের পর-বিনাশকারী কার্যকলাপে সেভাবে মননিবেশ করতে পারেন নি। যারা কিনা প্রতিনিয়ত মত্ত থাকে একে অন্যকে বিনাশ করবার খেলায়, তারাই সব একহয়ে লেগেছিল পল অ্যাসাঞ্জ কে ধরবার জন্য। কারন তারা বুঝেছিল, এই ব্যক্তি শুধুমাত্র ‘স্ট্যাচু অফ লিবার্টি’কে বিবস্র করে ক্ষান্ত হবে না, লোলুপ দৃষ্টিতার আরো অনেক জায়গাতেই।
অ্যাসাঞ্জের চাহিদাটি খুব বেশী নয়, সে চায় তথ্যর উন্মুক্ততা। সে খোলাসা করতে চেয়েছিল, গদবাধা দৃশ্যমান জগতের পাশাপাশি যে গোপন অধ্যায়টি সব সময়ই চলতে থাকে তাকে সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া।এটা ঠিক পরিস্কার না তার মনোবাসনা কেন এইরুপ হল। হয়তবা বিশ্বকে বেশী কিছু দেবার থেকে, বৃহত্তর ক্ষতি সাধনের মধ্যে দিয়ে নিজের তৃপ্তি পাওয়াটাই ছিল তার সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি। তার সেই সার্থটাকেই হয়ত একটা রুপ দিয়ে সেটাকে বৃহৎ স্বার্থতে পরিনত করে সে খুব মজাঔ পাচ্ছিল। তার অতীত তাকে একজন হ্যাকার রুপেই পরিচিত করিয়ে দেয়।
গ্রাম দেশে একটি কথা খুবই পরিচিত-"বেটা নষ্ট হাটে, আর বউ নষ্ট ঘাটে"। কেন? উত্তর একটাই সেখানে তথ্যর অবাধ স্বাধীনতা থাকে; মানুষ নিজের উন্নতি বাদ দিয়ে পরচর্চাতেই বেশী আনন্দ পায়। তথ্যা উন্মুক্ততা কোন কোন ক্ষেত্রে খুব বেশী প্রয়োজন নেই। ছোট্ট একটি পরিবারের কথা বিবেচনা করলেও দেখা যায় অনেক কথা গোপন রাখলে সেটা পরিবারের সাম্যবস্থা রাখতে বেশী অগ্রনী ভূমিকা রাখে।
পরিশেষে, অ্যাসাঞ্জ যে জন্য সুইডেন কে পছন্দ করেছিল তার কার্যকরমকে এগিয়ে নেবার জন্য সেটা হল সেদেশের আইন ব্যবস্থা। কারন সুইডেনের আইনে তথ্যর সর্বাতক স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি সেই আইনেই মহিলাদের সম্মান রক্ষার্থে রয়েছে আরো জোরালো ধারা।সেই ধারার জের ধরেই তার কাজ আজ থমকে যাওয়ার উপক্রম। এই ঘটনা আমাদের মত সাধরন মানুষকে এটাই জানান দেয়, বৃহৎ কিছু করবার আগে মানুষকে নিজের মধ্যে ভালোকিছুর অনুশীলন করা সবার আগে প্রয়োজন।
লেখক: প্রণবানন্দ পাল
ভাবনাবিদ(ভাবনাজীবি নয়)
তিনি ধরা দিয়েছেন। তার যদি এখানেই সমাপ্তি হয়, তারপরেও সেটা ভালো। পৃথিবীর সব রথিমহারথিরা অন্তত কিছু দিনের জন্য হলেও তাদের পর-বিনাশকারী কার্যকলাপে সেভাবে মননিবেশ করতে পারেন নি। যারা কিনা প্রতিনিয়ত মত্ত থাকে একে অন্যকে বিনাশ করবার খেলায়, তারাই সব একহয়ে লেগেছিল পল অ্যাসাঞ্জ কে ধরবার জন্য। কারন তারা বুঝেছিল, এই ব্যক্তি শুধুমাত্র ‘স্ট্যাচু অফ লিবার্টি’কে বিবস্র করে ক্ষান্ত হবে না, লোলুপ দৃষ্টিতার আরো অনেক জায়গাতেই।
অ্যাসাঞ্জের চাহিদাটি খুব বেশী নয়, সে চায় তথ্যর উন্মুক্ততা। সে খোলাসা করতে চেয়েছিল, গদবাধা দৃশ্যমান জগতের পাশাপাশি যে গোপন অধ্যায়টি সব সময়ই চলতে থাকে তাকে সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া।এটা ঠিক পরিস্কার না তার মনোবাসনা কেন এইরুপ হল। হয়তবা বিশ্বকে বেশী কিছু দেবার থেকে, বৃহত্তর ক্ষতি সাধনের মধ্যে দিয়ে নিজের তৃপ্তি পাওয়াটাই ছিল তার সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি। তার সেই সার্থটাকেই হয়ত একটা রুপ দিয়ে সেটাকে বৃহৎ স্বার্থতে পরিনত করে সে খুব মজাঔ পাচ্ছিল। তার অতীত তাকে একজন হ্যাকার রুপেই পরিচিত করিয়ে দেয়।
গ্রাম দেশে একটি কথা খুবই পরিচিত-"বেটা নষ্ট হাটে, আর বউ নষ্ট ঘাটে"। কেন? উত্তর একটাই সেখানে তথ্যর অবাধ স্বাধীনতা থাকে; মানুষ নিজের উন্নতি বাদ দিয়ে পরচর্চাতেই বেশী আনন্দ পায়। তথ্যা উন্মুক্ততা কোন কোন ক্ষেত্রে খুব বেশী প্রয়োজন নেই। ছোট্ট একটি পরিবারের কথা বিবেচনা করলেও দেখা যায় অনেক কথা গোপন রাখলে সেটা পরিবারের সাম্যবস্থা রাখতে বেশী অগ্রনী ভূমিকা রাখে।
পরিশেষে, অ্যাসাঞ্জ যে জন্য সুইডেন কে পছন্দ করেছিল তার কার্যকরমকে এগিয়ে নেবার জন্য সেটা হল সেদেশের আইন ব্যবস্থা। কারন সুইডেনের আইনে তথ্যর সর্বাতক স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি সেই আইনেই মহিলাদের সম্মান রক্ষার্থে রয়েছে আরো জোরালো ধারা।সেই ধারার জের ধরেই তার কাজ আজ থমকে যাওয়ার উপক্রম। এই ঘটনা আমাদের মত সাধরন মানুষকে এটাই জানান দেয়, বৃহৎ কিছু করবার আগে মানুষকে নিজের মধ্যে ভালোকিছুর অনুশীলন করা সবার আগে প্রয়োজন।
লেখক: প্রণবানন্দ পাল
ভাবনাবিদ(ভাবনাজীবি নয়)
Sunday, October 10, 2010
Saturday, February 27, 2010
কেন নিয়মিত হব? কিস্যু হবে না!
হায়রে বাংলাদেশ!! আর কী বা বাকী থাকে, যে দেশে অনিয়মিত হবার জন্য, নিয়মিত ব্যক্তির থেকে বেশী পুরস্কার পাওয়া যায়; সেখানে মানুষেরা কেনই বা নিয়মিত হবে বা হবার চেষ্ঠা করবে। অনেক কিছুর মধ্যে টার একটি ছোট্ট ও দৃশ্যমান সত্য উদাহরণ হল এদেশের মোবাইল ফোন অপারেটর গুলো। যে ব্যবহারকারীরা নিয়মিত ফোন ব্যবহার করে সংযোগ ও য়ন্ত্রসামগ্রীর সুষ্ঠ ব্যবহার করছে, অপারেটর গুলো তাদের জন্য তেমন কোন সুযোগ সুবিধার কথা ন ভেবে নিত্যনতুন উপহার ঢালী সাজিয়ে বরনের অপেক্ষায় অাছে গুটিকয়েক অনিয়মিত ব্যবহারকারীর।
এ গল্পের সারমর্ম থাকে অমার মত অজ্ঞ ও সরল মানুষেরা বেশি কিছু শিখবেনা, শিখবে একটি ছোট্ট কথা। পৃথিবীতে কোন কাজে নিয়মিত হয়ে লাভ নেই, অনিয়মিত হলেই নিত্যনতুন সম্ভাবনা।
যথারিতী জাগ্রত তরুন সম্প্রদায় সেটি বুঝতে পেরে অনিয়মিত হবারই চেষ্ঠা চালিয়ে যাচ্ছে। আমি জানি অপারেটরাও কোন একদিন তাদের ব্যবসায় ব্যবস্থানা বিদ্যা ভুল প্রমানিত হলে বুঝবে, আসল লক্ষী কারা।
দেশের প্রতি একটা অনুরোধ করব, অনুগ্রহ করে আইন করে হলেও অনিযমিত ব্যক্তিকে পুরস্কার প্রদানের বিজ্ঞাপন গুলো অন্তত রোধ করুন। ভালো কাজের জন্য পুরস্কার না দিলেও, নিদেনপক্ষে খারাপ কাজের জন্য অন্তত না দেওয়ায় উত্তম।
এ গল্পের সারমর্ম থাকে অমার মত অজ্ঞ ও সরল মানুষেরা বেশি কিছু শিখবেনা, শিখবে একটি ছোট্ট কথা। পৃথিবীতে কোন কাজে নিয়মিত হয়ে লাভ নেই, অনিয়মিত হলেই নিত্যনতুন সম্ভাবনা।
যথারিতী জাগ্রত তরুন সম্প্রদায় সেটি বুঝতে পেরে অনিয়মিত হবারই চেষ্ঠা চালিয়ে যাচ্ছে। আমি জানি অপারেটরাও কোন একদিন তাদের ব্যবসায় ব্যবস্থানা বিদ্যা ভুল প্রমানিত হলে বুঝবে, আসল লক্ষী কারা।
দেশের প্রতি একটা অনুরোধ করব, অনুগ্রহ করে আইন করে হলেও অনিযমিত ব্যক্তিকে পুরস্কার প্রদানের বিজ্ঞাপন গুলো অন্তত রোধ করুন। ভালো কাজের জন্য পুরস্কার না দিলেও, নিদেনপক্ষে খারাপ কাজের জন্য অন্তত না দেওয়ায় উত্তম।
Subscribe to:
Posts (Atom)